ঢাকা ০৫:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৫ মে ২০২৫, ২২ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাপনের বিরুদ্ধে ৮০০ কোটি টাকা সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে

অপরাধ দৃষ্টি নিউজ
  • আপডেট সময় : ০৫:৪০:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ মে ২০২৫
  • / 4
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রায় ৮০০ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুসন্ধানে পাপন দম্পতির প্রায় ৩৩ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ মিলেছে। এরই মধ্যে কমিশনের অনুমোদন মেলায় মামলা করতে যাচ্ছে দুদকের কর্মকর্তা উপ-পরিচালক সাইদুজ্জামান।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক এই সভাপতি একযুগের বেশি সময় দায়িত্ব পালনকালে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়ম করে বিসিবির শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ আসে দুদকে।

গত ২৮ এপ্রিল পাপনের দুর্নীতির খোঁজে পূর্বাচলে স্টেডিয়াম নির্মাণ, বিপিএলের খরচ, আইসিসির বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে ব্যয়, বিদেশি কোচ নিয়োগে খরচসহ ২৭ ধরণের নথি তলব করে দুদক বিসিবিতে চিঠি দেয়।

পাপন আওয়ামী লীগের হয়ে বেশ কয়েকবার সংসদ সদস্যও হয়েছেন। এমপি থাকা অবস্থায় তার বিরুদ্ধে অর্থ লুটপাটের অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমে অবৈধ সম্পদ ও সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ পায় দুদক।

বুমরাহকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিচ্ছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড
অন্যদিকে বিসিবির অর্থ লুটপাটের ঘটনায় পৃথক আরও একটি অনুসন্ধান চলমান রয়েছে, যার খোঁজে বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

3 × 2 =

পাপনের বিরুদ্ধে ৮০০ কোটি টাকা সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে

আপডেট সময় : ০৫:৪০:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ মে ২০২৫

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রায় ৮০০ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুসন্ধানে পাপন দম্পতির প্রায় ৩৩ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ মিলেছে। এরই মধ্যে কমিশনের অনুমোদন মেলায় মামলা করতে যাচ্ছে দুদকের কর্মকর্তা উপ-পরিচালক সাইদুজ্জামান।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক এই সভাপতি একযুগের বেশি সময় দায়িত্ব পালনকালে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়ম করে বিসিবির শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ আসে দুদকে।

গত ২৮ এপ্রিল পাপনের দুর্নীতির খোঁজে পূর্বাচলে স্টেডিয়াম নির্মাণ, বিপিএলের খরচ, আইসিসির বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে ব্যয়, বিদেশি কোচ নিয়োগে খরচসহ ২৭ ধরণের নথি তলব করে দুদক বিসিবিতে চিঠি দেয়।

পাপন আওয়ামী লীগের হয়ে বেশ কয়েকবার সংসদ সদস্যও হয়েছেন। এমপি থাকা অবস্থায় তার বিরুদ্ধে অর্থ লুটপাটের অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমে অবৈধ সম্পদ ও সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ পায় দুদক।

বুমরাহকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিচ্ছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড
অন্যদিকে বিসিবির অর্থ লুটপাটের ঘটনায় পৃথক আরও একটি অনুসন্ধান চলমান রয়েছে, যার খোঁজে বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক।